information of জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট ঔষধের নাম কাজ কি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

Sadia islam
0

জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম,বাচ্চাদের জ্বরের এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম,জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর কাজ কি,জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম,বাচ্চাদের জ্বরের এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম,জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর কাজ কি,জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া,
আমাদের এই সাইটে বাংলা ইমেজে আপনাদের সবাইকে আমন্ত্রণ আপনারা যে যে জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট ঔষধের নাম কাজ কি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পেতে চান তাদের জন্য বাংলা ইমেজ নিয়ে আসলো সকল ধরনের তথ্য সুবিধা এক্ষেত্রে আপনারা যে যা চাচ্ছেন তা এখান থেকে পেয়ে যাবেন |

জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম

জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম নাপা সহজে বাঙালি জাতির মানুষ নাপা ট্যাবলেট এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট খেলে যার ফলে জ্বর থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে |অধিকাংশ সময়েই এ ধরণের ভাইরাস জ্বর বা গরমে জ্বর আপনা আপনি কয়েকদিনের মধ্যেই ভালো হয়ে যায়। তাই এই জ্বর নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। জ্বর কমানোর জন্য তাই প্রথমে দেহের তাপমাত্রা কমানোর ওষুধ প্যারাসিটামল বা এইস অথবা এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ কয়েকদিন খেলেই এ রোগ সেরে যায়।তবে অনেক সময় ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের লক্ষণ থাকলে চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী উপযুক্ত এন্টিবায়োটিক সঠিক মাত্রায় পাঁচ থেকে সাত দিন খেতে হবে। যদি আপনার শিশুর জ্বর হয় |

বাচ্চাদের জ্বরের এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম

বাচ্চাদের জ্বরের এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম বাচ্চাদের জ্বরের এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম সিরাপ, প্যারাসিটামল এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট খেলে যার ফলে জ্বর থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে |বড়দের হয়তো জ্বর কমানোর জন্য সাধারণ প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খেলেই স্বস্তি মেলে। কিন্তু শিশুদের বেলায় জ্বর হলে একটু বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। জ্বর, সর্দি-কাশির ক্ষেত্রে প্যারাসিটামল সেবন করানো যেতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে ৫/৭ দিনের মধ্যে শিশুর কাশি বা জ্বর না কমলে এবং জ্বর চলাকালীন সময়ে যদি আপনার শিশুর বেশি বমি হয় বা পাতলা পায়খানা হয়, অনবরত কাঁদতে থাকে, শরীরে গুটি বা দানা দেখা দেয়, খিঁচুনি হয় তাহলে দেরি না করে অবশ্যই কোন শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া ভালো। জ্বর হলে স্পঞ্জিং জ্বর হলে প্রাথমিকভাবে স্পঞ্জিং করা উচিত। অনেক ক্ষেত্রেই পুরো শরীর ভেজা নরম কাপড় বা তোয়ালে দিয়ে একটানা কয়েকবার আলতো করে মুছে দিলে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায় এবং খুব ভালো বোধ করে আক্রান্ত রোগী। এ কাজে স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি ব্যবহার করতে হবে। খুব ঠাণ্ডা পানি আবার ব্যবহার করা ঠিক হবে না। আর শিশুদের ক্ষেত্রে পানিতে শিশুটিকে বসিয়ে স্পঞ্জ করাই সুবিধাজনক, তাই বড় কোন গামলা ভর্তি করে পানি নেয়া উচি। স্পঞ্জিং আলো-বাতাসযুক্ত স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ভালো কাজ দেয়। 

জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর কাজ কি

জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর কাজ কি জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর কাজ কি এই এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট জ্বরের নিরুপায় করে থাকে জ্বর হলে সাধারণত তার থেকে সহজে রক্ষা পাওয়া যায় |বিশ্রাম ও খাবার

 জ্বরের সময় যতটা সম্ভব বিশ্রামে থাকতে পারলে ভালো। স্বাভাবিক খাবারের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে এছাড়াও লেবুর রস মুখে রুচি আনতে সাহায্য করে তাই লেবু বা লেবুর শরবত খাওয়া যেতে পারে। ফলের মধ্যে আনারস, পেয়ারা বা আমলকি জাতীয় খাবার খাওয়া যেতে পারে। ঠাণ্ডা জাতীয় খাবার যেমন- আইসক্রিম, ফ্রিজের পানি, কোল্ড ড্রিঙ্কস একেবারেই পরিহার করতে হবে। জ্বরের সময় সচেতনতা জ্বরে আক্রান্ত হলে কিছু ব্যাপারে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। জ্বর হলে, অন্যদের সঙ্গে বিশেষ করে শিশুদের সঙ্গে মেলামেশায় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। হাঁচি দেয়ার সময় বা নাকের পানি মুছতে হলে রুমাল বা টিসু পেপার ব্যবহার করতে হবে এবং তা যেনো অন্য কেউ ব্যবহার না করে। যেখানে সেখানে কফ, থুথু বা নাকের শ্লেষ্মা একদম ফেলা যাবে না, এতে অন্যরাও আক্রান্ত হতে পারে। স্বাস্থ্যকর, খোলামেলা, শুষ্ক পরিবেশে যেখানে আলোবাতাস বেশি আসে এমন কক্ষে থাকতে হবে জ্বরের সময়। 

জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এন্টিবায়োটিক এর কাজ ফলে অনেক ক্ষেত্রেই কাজ আসে কেননা এই ট্যাবলেটের কায অনেক ধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে |

 মাথা ব্যাথা:

অধিকাংশ ব্যক্তিরই মাথা ব্যাথার সমস্যা আছে। বর্ষায় বাড়াবাড়ি হয় যে মাথা ব্যাথার তা হল মাইগ্রেন৷ তবে মাইগ্রেন কোনও সাধারণ মাথা ব্যাথা নয়৷ যা একটি ক্যালপল বা স্যারিডনেই কমে যায়৷ মাইগ্রেন হল একধরণের নিউরোলজিকাল সমস্যা৷ যার ফলে তীব্র মাথা ব্যাথার সঙ্গে সঙ্গে দেখা যায় বমি বমি ভাব, আলো ও শব্দের সহ্য করতে না পারা, চোখে ব্যাথা এমন কি মুখের কিছু অংশ যেমন চোয়ালে ব্যাথা৷ এই ব্যাথা কয়েক ঘন্টা থেকে প্রায় তিন চার দিন পর্যন্তও ভোগায়৷ এই অসহ্য যন্ত্রনার হাত থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়৷ কিন্তু ব্যাথা কম রাখতে আপনাকে সাহায্য করতে পারে কিছু ঘরোয়া টিপস৷ 

 ১. বরফ প্যাক

 মাথা ব্যাথা বেশি হলে একটি প্লাস্টিকে কিছু বরফের টুকরো নিয়ে মাথায় ব্যাথা জায়গায় দিয়ে রাখতে পারেন৷ এতে মাথা ব্যাথা কম হবে৷ বরফ আপনার শিরার স্ফীতি কম করে৷ এতে ব্যাথা কম হতে পারে৷ 

 ২. ভিটামিন বি২

 ভিটামিন বি২ এর পরিমাণ শরীরে বাড়লে মাইগ্রেনের ব্যাথা কম হয়৷ ৪০০ এম জি ভিটামিন বি২-র ট্যাবলেট মাইগ্রেন কম করতে সাহায্য করে৷ এছাড়া মাছ, মাংস, ডিম, দুগ্ধজাত খাদ্য, চিজ, বাদাম, এসবে ভিটামিন বি২ এর পরিমাণ বেশি থাকে৷ 

 ৩. বিশ্রাম পদ্ধতি

 মাথা ব্যাথার প্রকোপ শুরু হলে আপনার মস্তিষ্ককে বিশ্রাম দিন৷ চিন্তা মুক্ত থাকুন৷ এর জন্য প্রয়োজনে মেডিকেশন, যোগ ব্যায়ামও করতে পারেন৷ 

 ৪. হার্বাল চা

 হার্বাল চা মাথা ব্যাথার পক্ষে খুবই উপকারী৷ হার্বাল চায়ে আঁদা কুচি, লেবু দেওয়া থাকে৷ এর ফলে ব্যাথার প্রকোপ কম থাকে৷ আবার মাইগ্রেনের ফলে যে বমি ভাব তৈরি হয় তা কম করতেও সাহায্য করে এই উপাদানগুলি৷ 

 ৫. আকু পাঙচার

 মাথার ব্যাথা কমানোর জন্য যে ওষুধ ব্যবহার করা হয় তার থেকে অনেক বেশি প্রভাশালী ও উপকারী হল আকু পাঙচার পদ্ধতি৷ এর প্রভাপ ওষুধের মতো দ্রুত কার্যকরী হয় না৷ কিন্তু বেশিক্ষণ প্রভাবশালী হয়৷ 

 সর্দি:

 শীত কমে হঠাত্‍ করেই একটু গরম বেড়ে যাওয়ায় বিভিন্ন ধরনের ভাইরাল অসুখে আক্রান্ত হচ্ছে অনেকেই। বিশেষ করে সর্দি গরমের রোগীর দেখা মিলছে প্রায় প্রতিটি পরিবারে। গরমে ঘামার পর সেই ঘাম শরীরেই শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। আর শরীরে বসে যাওয়া এই ঠান্ডা থেকেই সর্দিগর্মির উৎপত্তি। এ থেকে হতে পারে জ্বর, কাশি, মাথাব্যথা, সর্দির মতো অস্বস্তিকর রোগ। এই রোগের স্থায়িত্ব কম হলেও ভেতর থেকে শরীর দুর্বল করে ফেলে। এই দুর্বলতার ফলে রোগ পরবর্তী ধকল সামলে উঠতে অনেকেই পারেন না, আরো বড় কোনো ভাইরাল অসুখে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। তাই সাধারণ সর্দিগর্মিতেই যদি নিজের একটু খেয়াল রাখতে পারেন, তাহলে পরবর্তী রোগের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়। বিশেষ করে খাবারের ব্যাপারে একটু সতর্কতা অবলম্বন করলেই রোগ প্রতিরোধ করা অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। 

 ১. মৌসুমি ফলমূল সর্দিকাশি প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর। আঙুর, বাঙ্গি, তরমুজ, আনারস ইত্যাদি ফল খাদ্যতালিকায় অবশ্যই রাখুন।খাদ্যতালিকায় রাখুন বিটা-ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার। যেমন – অ্যাপ্রিকট, গাজর, ব্রকোলি ইত্যাদি। কারণ বিটা-ক্যারোটিন নাক ও ফুসফুসে সর্দি জমতে দেয় না। 

 ২. ফ্লু বা ভাইরাল ফিভার হলে পথ্য হিসেবে চিকেন স্যুপ খুব কাজে দেয়। সর্দিগর্মি হলে রুচিও চলে যায়। এসময় গরম গরম চিকেন স্যুপ যেমন খেতে ভালো লাগবে তেমনি জমে থাকা সর্দিও সরিয়ে দিতে সাহায্য করবে। 

 ৩. সর্দিগর্মির সাথে যদি কাশি হয় তাহলে তুলসী ও আদার রস খুব উপকারে দেয়। ফুটন্ত পানিতে তুলসী পাতা ও আদা দিয়ে ভালো করে ফোটান। ঈষদুষ্ণ এই মিশ্রণ খুশখুশে কাশি দূর করবে ও বুকে কফ জমতে দেবে না।আধা চা চামচ দারুচিনির গুঁড়ার সাথে দুই চা চামচ মধু ও অল্প আদার রস মিশিয়ে খেতে পারেন।আদার রসের সাথে মধু ও মেথিগুঁড়া মিশিয়ে খান। গলাব্যথা থাকলে কমে যাবে। 

 ৪. ফুটন্ত পানিতে দারুচিনি, লবঙ্গ, মধু, গোলমরিচ, থেঁতো করা তুলসী পাতা ও আদা দিয়ে ভালো করে ফোটান। হালকা গরম অবস্থায় বার বার চুমুক দিয়ে খান। সর্দি ভেতর থেকে বেরিয়ে যাবে। গলাব্যথাও কমে যাবে। খাবারের পাশাপাশি বিশ্রামও আপনাকে দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করবে। দিনে অন্তত ৮ ঘণ্টা ঘুমান। সর্দিগর্মি কমে যাওয়ার পরও কিছুদিন বিশ্রাম নিয়ে তারপর কাজে ফিরুন। 

 ৫. সর্দিকাশি ও জ্বরের সাথে লড়তে সাহায্য করে ভিটামিন সি। সর্দিগর্মির সময় রক্তে হিস্টামিন নামক এক প্রকার উপাদান বেশি বেড়ে যায়। ফলে নাকেমুখে একটা দমবন্ধ ভাব লাগে। ভিটামিন সি হিস্টামিনের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। এছাড়া ভিটামিন সি শ্বেত রক্তকণিকা মজবুত করে ইনফেকশন প্রতিরোধ করে। খাদ্যতালিকায় ভিটামিন সি যুক্ত খাবার রাখুন। সর্দিজ্বরের সময় লেবু, টমেটো প্রতিদিনের খাবারে খান। ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্টও খেতে পারেন। 

 ৬. রসুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিও প্রতিরোধে সাহায্য করে। দুই টুকরা কাঁচা রসুন খান প্রতিদিন। গলা খুশখুশ করলে মুখে লবঙ্গ রাখতে পারেন। গলায় আরাম পাবেন, জিভের আড়ষ্টতাও কাটবে। 

 ৭. সর্দিগর্মি হলে পানীয় গ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রচুর পরিমাণে পানি খান। সাথে আদা চা, সরবত, ডাবের পানি, জুস, স্যুপ ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে খান। কারণ তরল পদার্থ জমে থাকা সর্দি শরীর থেকে বের করে দিতে সহায়তা করে। অতিরিক্ত কফি বা অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন এ সময় অ্যালার্জির ধাত থাকলে নিয়মকানুন মেনে চলুন। নয়তো শ্বাসনালি বা ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অসুস্থতায় নিজের যত্নের পাশাপাশি ডাক্তারের পরামর্শেরও প্রয়োজন আছে। ৪৮ ঘণ্টার পরেও জ্বর না কমলে ডাক্তার দেখান। কান, গলা বা মুখের কোনো অংশে যন্ত্রণা হলে, শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট হলে, হলুদ বা সবুজ কফ বেরোলে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে ভূল করবেন না।

Tag: জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম,বাচ্চাদের জ্বরের এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম,জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর কাজ কি,জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)