বল্টুর মজার জোকস | Funny jokes of Boltu

Imran
0

 বল্টুর জোকস | বল্টুর হাসির জোকস | হাসির জোকস | বল্টুর মজার জোকস,বলটু ও বল্টুর বউ,বল্টু ও বল্টুর শিক্ষক,বল্টু ও ডাক্তার

বল্টুর জোকস | বল্টুর হাসির জোকস | হাসির জোকস | বল্টুর মজার জোকস

প্রিয় পাঠক বিন্দু বাংলা ইমেজ এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকল কে জানাই স্বাগতম।আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি সবাই ভালো আছেন।আজকে আপনাদের মাজে যে বিষয় নিয়ে কথা বলবো তা হলো বল্টুর জোকস | বল্টুর হাসির জোকস | হাসির জোকস | বল্টুর মজার জোকস,

বলটু ও বল্টুর বউ

বল্টু বাড়িতে এসে দেখে যে
তার বউ
কান্না করছে...!!!
.
বল্টু : জানু কান্দো ক্যান...
মোখলেস
কি
আজও তোমায় প্রেমের অফার দিছে ?
.
বউ: না
.
বল্টু : দুধ ওয়ালা কি দুধে পানি
দিছে ?
.
বউ: না
.
বল্টু : মা তোমারে কিছু কইছে ??
.
বউ: না না না
.
বল্টু: তাহলে কি?
.
বউ : কিরন মালার ভীষন বিপদ গো,
কিরন মালা কি পারবে, কটকটি কে
বিনাস করতে ?
.
>> বল্টু বেহুঁশ....!!!!😂😂😂😂

বল্টুর বউ: তুমি আমাকে
দিতে পারো না, তোমার
সাথে সংসার করে কি লাভ
আমি বাপের বাড়ি চললাম ।

বল্টু: ঠিক আছে, যাও ।

কিছূদিন পর...

পল্টু: কিরে দোস্ত, ভাবী
নাকি চলে গেছে??

বল্টু: হ্যাঁ রে দোস্ত, দুঃখের
কথা কি আর বলবো..
তোর ভাবীকে আমি দিতে
পারি না দেখে বাপের বাড়ি
গেছে ।

পল্টু: কি বলিস, এসব ।

আবার কিছুদিন পর..
অনেক লোক বল্টুর বাড়িতে
এসে জড়ো হয়েছে । তারা
সবাই বল্টুকে একটা কথাই
বলছে, সেটা হলো:
বল্টু, তুমি নাকি তোমার
বউকে দিতে পারোনা বলে
তোমার বউ বাপের বাড়ি
চলে গেছে ।

বল্টু: একথা আপনাদের
বললো কে??

লোকজন: কে আবার, পল্টু
বলেছে ।

বল্টু: সালা পল্টুরে, তুই
আবার এই কথা সবাইকে
বলতে গেলি কেন??

পল্টু: দোস্ত, বলবো না তো
কি করবো?? তুই তোর
বউকে দিতে পারিস না এর
চেয়ে লজ্জার কিছু হয় ।

বল্টু: আরে সালা, কিসের
লজ্জা । বউকে ভাত-কাপড়
দিতে পারিনা তাই,শুশুরবাড়ী চলে গেছে ।
আমি কাজকর্ম করি না
টাকা-পয়সা আয় করি না
তাই, আমি নিজেই ওকে
রেখে আসছি ।
.
.

[ বল্টুর কথা শুনে,
সবাই পুরাই #ব্যাক্কল ]

বল্টু আজ বিয়ে করেছে বল্টুর বউ
ট্রাফিক পুলিশ...
তো বাসর রাত শেষে সকালে
বউ : ১০০০ টাকা দাও
বল্টু : কেন?
বউ : জরিমানা।
বল্টু : কিসের জরিমানা?
বউ : নিয়ম ভঙ্গ করার জন্য ৩০০ টাকা,
হেলমেট ছাড়া
ড্রাইভিং করার জন্য ৩০০ টাকা... আর ওভার
স্পিডে গাড়ি
চালানোর জন্য ৪০০ টাকা.... মোট
১০০০ টাকা।
বল্টু : সবই বুঝলাম,,,,
কিন্তু শেষেরটার জন্য ৪০০ টাকা
কেন? বউ : কারন,
তোমার বোঝা উচিত ছিল নতুন গাড়ি,
একটু
যত্নসহকারে আস্তে আস্তে চালাই।
যাতে
কোন
স্পট না পরে।
কিন্তু তুমি সেটা বোঝনি।
না বুঝেই জোড়ে জোড়ে
চালাইছো। আর
হেডলাইটাও দাগ
পরাই দিছো।
তাই ১০০ টাকা বেশি ধরা হয়েছে।
😇😇😇😇😇😇
😁😁😁😁😁
বল্টু বউ ;ওগো আমার পেটে তোমার বাচ্চা
.
.
বল্টু ;কী আমার বাচ্চা তোমার পেটে কও কী
.
.
বল্টুর বউ :ধুর খালি মশকরা করে
.
.
বল্টু:তো কয় মাস
.
.
বল্টুর বউ :এই তো ৫ চলতেছে
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টু :ভাবছিলাম ছেলে হইলে নাম দিমু এলাকা
.
.
কারন আমি যখন রাস্তা দিয়া হাটমু তখন সকলেই কবো ঐ দেখ এলাকার বাপ যাইতাছে।
অতপঃর বল্টুর বউ বেহুশ
বল্টুর বউ সকালে ঘুম থেকে উঠে বল্টুকে বলতেছে:-
বউ: কিগো, চা কোথায়?
!
বল্টু তা শুনে হন হন করে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যাচ্ছে...
.
বউ: কিগো কোথায় যাচ্ছ?
বল্টু: উকিলের কাছে।
বউ: ওমা! কেন?
বল্টু: তোমাকে ডিভোর্স দেবো। (এই বলে বল্টু ঘর থেকে বেড়িয়ে গেল)
কিছুক্ষন পর বল্টু বাড়িতে ফিরে এছে মাথা নিচু করে রান্নাঘরের দিকে গেল।
তা দেখে তার বউ তার পেছন পেছন গিয়ে__
বউ: কিগো কি হলো উকিলের বাসায় গিয়ে?
বল্টু: কি আর হবে! ওখানে গিয়ে দেখি উকিল বাসন মাজতেছে।।। 😀 😀 😀
!
󰀀 এবার বল্টুরে কেউ মাইরাল_
বল্টু তার বউ- কে কুমিল্লা থেকে ফোন করল. ফোনটা এক চাকর ধরল- 
চাকর : হ্যালো। 
বল্টু : ম্যাম সাহেবকে ফোনটা দে। 
চাকর : কিন্তু ম্যাম সাহেব তো সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে। 
বল্টু : মানে?? সাহেব তো আমি । 
চাকর : আমি এখন কি করব?? 
বল্টু : দুইজনকে-ই গুলি করে মেরে ফেল ৫ লাখটাকা দিব। চাকর দুইজন- কে গুলি করে মারার পর, চাকর : সাহেব, লাশ ২টা এখন কি করব?? 
বল্টু : লাশ ২টা বাড়ির পিছনের swimming pool এ ফেলে দে। 
চাকর : কিন্তু সাহেব, বাড়ির পিছনেতো কোন swimming pool নেই. 
বল্টু : নেই??? ওহ sorry তাহলে wrong number 
চাকর এখন কি করবে.....?
বল্টু শহরে থাকে। তার
বউ সখিনা থাকে গ্রামে। বল্টুরই বন্ধু আবুল।
.
.
বল্টু একদিন সখিনার জন্য “শাড়ি” কিনে পাঠালো আবুলের মাধ্যমে। :
:
প্যাকেট খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারলো আবুল
শাড়ির প্যাকেট
খুলে দেখেছে।
.
.
.
কিছুদিন পর আবার
বল্টু সখিনার জন্য “ব্লাউজ” কিনে পাঠালো আবুলের মাধ্যমেই। আবারো প্যাকেট খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারলো আবুল প্যাকেট খুলে
দেখেছে।
.
.
বেশ কিছুদিন পর আবার
বল্টু সখিনার জন্য প্যাকেট “দুধ” কিনে পাঠালো ঐ আবুলের মাধ্যমেই। :
:
এবার সখিনা প্যাকেট হাতে নিয়ে দেখে প্যাকেট তো খোলা এর উপর আবার প্যাকেটে অর্ধেক দুধ নাই।
.
.
তাই সখিনা রাগে- দুঃখে বল্টুকে চিঠি লিখলো। চিঠিতে যা লিখলো
.
.
.
. .
.
শোন তোমার বন্ধু ঐ
আবুইল্যা একটা জানোয়ার !! সে প্রথমে আমার শাড়ি খুলছে, আমি কিছু বলি নাই। আবার ব্লাউজ খুলছে তারপরেও
তোমারে কিছু কই নাই !!.
.
এখন সে আমার অর্ধেক দুধ খাইয়া ফালাইছে! কিছু একটা কর.... .
.
.
চিঠি পড়ার পর বল্টু তো পুরাই বেহুঁশ...😂😁
বল্টু আর বল্টুর বউ
রাতের খাবার
খাচ্ছিল...
.
বল্টু :- জানু, আমি
বলছি কি....
.
বউ :- একদম চুপ.!!!
খাওয়ার সময় কথা
বলতে নেই ।
.
রাতের খাবারের পর...
.
বউ :- জানু, তুমি
খাওয়ার সময় কি যেন
বলতে চেয়েছিলে ??
এখন বল ??
.
বল্টু :- বলতে
চেয়েছিলাম, তোমার
প্লেটে একটা তেলাপোকা
ছিল, যেটা তুমি চিংড়ি
মাছ ভেবে খেয়ে ফেলছো😂😂

বল্টু ও বল্টুর শিক্ষক

স্যার : তুমি বড় হয়ে কি করবে ?
বল্টু : বিয়ে
স্যার : আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে তুমি কি হবে ?
বল্টু : জামাই
স্যার : আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড় হয়ে কি পেতে চাও ?
বল্টু : বউ
স্যার : গাধা,তুমি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে?
বল্টু : বউ নিয়ে আসবো
স্যার : গর্দভ,তোমার বাবা মা তোমার কাছে কি চায় ?
বল্টু : নাতী নাতনী
স্যার : ইয়া খোদা…তোমার জীবনের লক্ষ্য কি ?
বল্টু : বিয়ে
স্যার অজ্ঞান…..
আমার চিন্তা ভাবনা ও একই। 😂😂😜😜

স্যার: বল্টু, তোকে একটা প্রশ্ন করি??


বল্টু: জ্বী স্যার, করুন ।


স্যার: ধর যে, আমি একটি গাড়ি চালাচ্ছি, গাড়িতে প্রথমে ১০ জন উঠল

এরপর ৫ জন নেমে গেল

এবং আবার ১০ জন উঠল,

তাহলে বলতো দেখি,ড্রাইভারের বয়স কত??


বল্টু: এইটা কোন ব্যাপার

হইলো !


স্যার: ব্যাপার না তাহলে

বল দেখি, কেমন পারিস ।


বল্টু: স্যার, ড্রাইভারের

বয়স হবে ৪০ বছর ।


স্যার: সঠিক উত্তর, আচ্ছা

তুই কি করে বুঝলি??


বল্টু: স্যার, খুবই সহজ ।

আমাদের গ্রামে একটা হাফ

মেন্টাল আছে, তার বয়স

২০ বছর, আর আপনি তো

পূরাই মেন্টাল তাহলে

আপনার বয়স হবে,

২০+২০ = ৪০ বছর ।

.

বল্টুর কথা শুনে স্যার,

পুরাই #ব্যাক্কল !!

.

.


ওরে, বল্টুরে কেউ

মাইরালা !!

স্যার*বল্টু বলতো 

ভারতে "চেন্নাই" 

নামক স্থানটির 

নাম করন কিভাবে হলো?

.

.

.

বল্টুস্যার ঐখানকার মানুষে লুঙ্গি পরতো

আর লুঙ্গিতে তো চেন নাই*

তাই ওখানকার নাম চেন্নাই*

,,,স্যারের মাথা হ্যাং,,,

স্যার*আচ্ছা তুই কি লুঙ্গি পরিস?

বল্টুনা স্যার

স্যার*লুঙ্গি পরার মতো আরাম আর আছে নাকি?

আমিতো লুঙ্গি ছাড়া চলতেই পারিনা ,,

বল্টুস্যার এটা তো জানি

স্যার*তাহলে পরিসনা ক্যান?

বল্টু*স্যার লুঙ্গি পরলে 

যেসব ছোট ছোট প্রানী আছে

তারা তো সব দেখে ফ্যালে*

আপনার ইজ্জতের নাহয় 

দাম নাই,,

আমারতো আছে*

,,বল্টুরে কেউ গাইরালা,,

শিক্ষক :- বলতো বল্টু বৃষ্টির সময় বার বার বিদুৎ চমকায় কেন???

বল্টু :- কারণ বৃষ্টি টর্চ মাইরা দেখে, কোথাও শুকনো আছে কি না😂😂

শিক্ষক :-তুই কালকে স্কুল আসিস নি কেন???

বল্টু :-স্যার আমার নানি মারা গেছে।

শিক্ষক :- তোকে মাইরা পিঠের চামড়া তুইল্লা দিব। এই নিয়া তুই ৭-৮ বার নানি মরার অজুহাত দেখাইলি😡😡😡

বল্টু :- কি করমু স্যার বলেন! নানি যতবার মরে নানা ততবারই বিয়ে করে।

শিক্ষক :- তুই খুব পাকা হইছোস। আজকে তোরে একটা ইমোশনাল প্রশ্ন করি। বলতো বিয়ের সময় মেয়েরা এতো কাঁদে কেন?

বল্টু :- কারণ এতগুলো ছেলের সাথে লুতুপুতু করার পর একটা মাত্র জামাই, তা কি সহ্য হয়???

শিক্ষক :- আচ্ছা বলত তোর বাবার বয়স কতো??

বল্টু :- স্যার আমার বয়স যত, আমার বাবারও বয়স তত😆😆😆

শিক্ষক :- হারামজাদা! সেইডা কেমনে সম্ভব???

বল্টু :- কারণ স্যার আমার জন্মের পরেই ত উনি বাবা হইছে😂😂😂

শিক্ষক :- এক পায়ে নুপূর, অন্য পা খালি। এর পরের লাইন কি হবে???

বল্টু :- স্যার একপাশে আমার বউ আর অন্য পাশে শালি😂😂😂😂😂😂

জব ইন্টারভিউ বোর্ডে বল্টু 😯😯

বল্টু এবং বড়কর্তার কথা চলছে 

বড়কর্তা : তো বল্টু সাহেব আপনি আগের জব টা ছাড়লেন কেন।

বল্টু : স‍্যার অসুস্থতার কারণে ।

বড়কর্তা : কার অসুস্থতার কারণে।

বল্টু : স‍্যার ঐ অফিসের বড়কর্তার অসুস্থতার কারণে।

বড়কর্তা: মানে ।

বল্টু : আসলে উনি আমার কাজকর্ম দেখে অসুস্থ হয়ে গেছিল তাই ।😋😋

অতঃপর বড়কর্তার মাথায় চক্কর😂😂

স্যার : বল্টু কালকে তিনটা ডায়লগ মুখস্থ করে আসবি*

বল্টু : আচ্ছা স্যার্*

(বল্টু বাড়ি গিয়ে বাবাকে বললো)

বল্টু : বাবা একটা ডায়লগ বলোনা*

(বাবা ব্যস্ত ছিলেন তাই রেগে😡😠 গিয়ে বললেন)

বাবা : তোর বকবক ভালো লাগছেনা এখান থেকে যা*

(বল্টু ভাইয়ের কাছে গিয়ে একই কথা বললো)

(ভাই ও রেগে গিয়ে)😡😠

ভাই : বেশি কথা বললে থাপড়াইয়া তোর দাঁত ফালাইয়া দিমু কিন্তু*

(এবার দাদার কাছে গেলো)

(দাদা ও রেগে)😡😠

দাদা : তুই একটা পাগল ছাড়া কিচ্ছুনা |

(পরদিন )

স্যার : বল্টু ডায়লগ বল?

বল্টু : তোর বকবক ভালো লাগছেনা তুই যা তো*

(স্যার রেগে গিয়ে হেড স্যারের কাছে নিয়ে গেলো)

হেড স্যার : তুমি তোমার স্যারের সাথে বেয়াদবি করেছো ক্যান?

বল্টু : বেশি কথা বললে থাপড়াইয়া তোর দাঁত ফালাইয়া দিমু কিন্তু*

(হেড স্যার চরম রেগে গিয়ে)😡😠😡

হেড স্যার : তুমি জানো আমি কে?

বল্টু : তুই একটা পাগল ছাড়া আর কিছুইনা**

.......বল্টুর হাতে টিসি......

স্যার বল্টুর পড়া নিচ্ছে.....

স্যারঃ অাচ্ছা বল্টু তুমি স্কুলে আসো কিসের জন্য?

বল্টুঃ আমি তো স্যার শিখার জন্য স্কুলে আসি।

স্যারঃ তাহলে ঘুমাচ্ছো কেন?

বল্টুঃ কারন স্যার আজকে আমার

শিখা স্কুলেই আসে নাই।

স্যারঃ বলো তো পাখি কাকে বলে?

বল্টুঃ যার পাখা আছে, যে উড়তে

পারে তাকে পাখি বলে।

স্যারঃ সাবাস বাঘের বাচ্চা।

পারছোস।

বল্টুঃ আমি বাঘের বাচ্চা না স্যার।

মানুষের বাচ্চা।

স্যারঃ ঠিক আছে। এবার একটা উদাহরন দে?

বল্টুঃ এ ধরেন মশা।

স্যারঃ কি??????? আচ্ছা বলতো বালিকা কাকে বলে?

বল্টুঃ যে জাতি ভালোবাসার মর্ম বুঝেনা তাকে বালিকা বলে।

স্যারঃ গুড।হারামজাদা।

বল্টু তুই বিয়ে করছোস?

বল্টুঃ জি স্যার।

স্যারঃ কাকে?

বল্টুঃ একটা মেয়েকে।

স্যারঃ কি????কখনো কাউকে ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছিস?

বল্টুঃ জি স্যার।

স্যারঃ কাকে?

বল্টুঃ আমার বোনকে।

স্যারঃ অাচ্ছা বল্টু ঢাকার কয়েকটা

জায়গার নাম বলো তো?

বল্টুঃ গুলিস্থান, পাকিস্তান, আফগানিস্থান,

কাজাকিস্তান,তুরকিস্তান ইত্যাদি।

স্যারঃ What????এগুলোই শিখছো?

বল্টুঃ জি স্যার। কেন হয় নি?

স্যারঃ বেয়াদপ। ok এখন কয়েকটা

ফুলের নাম বলো?

বল্টুঃ আমার নাম আশরাফুল, বাপের নাম

সাইফুল, আপনার মেয়ে Wonderful, দেখতে

লাগে Beautiful, ফিগারটা বড় Houseful.

স্যারঃ Setup..

বল্টুঃ Setup না স্যার। 7up হলে ভালো হয়।

স্যারঃ ok. রসায়ণের কয়েকটি মৌলের নাম বল?

বল্টুঃ যেমন স্যার ক্লোরিন, ফ্লোরিন, আইরিন,

নাছরিন, জেরিন,শারমিন ইত্যাদি।

স্যারঃ রেগে আগুন!!!! অাচ্ছা পানিতে বাস করে

এমন কয়েকটি মাছের নাম বলো?

বল্টুঃ এই যেমন পুঁটিমাছ, পুঁটিমাছের মা,

বাবা, ভাই, বোন।

স্যারঃ আমি শেষ!!!

বল্টুঃ না স্যার বলেন?

স্যারঃ পরমানু কাকে বলে? বল?

বল্টুঃ পুরোটা মনে নাই স্যার। শেষের টুকু বলি?

স্যারঃ অাচ্ছা বল???

বল্টুঃ..............তাকে পরমানু বলে।

স্যারঃ রেগে এবার আগুন না, বেগুন।

বল্টুঃ জি!!! বলেন স্যার?

স্যারঃ H S C full meaning বল?

বল্টুঃ Headmaster senddel chor.

স্যারঃ কি? Haramjada soytan cele.

বল্টুঃ স�

স্যারঃ এই বল্টু দাড়া

.

.

বল্টুঃ ওকে

..

.

.

স্যারঃ বলতো ৫ থেকে ৫ বিয়োগ

করলে কত থাকে?

..

.

.

বল্টুঃ পারি না স্যার৷

.

.

.

স্যারঃ বোকা, ধর তোর কাছে ৫ টা

রুটি ছিলো সেখান থেকে

আমি ৫ টা রুটিই নিয়ে নিলাম

তা হলে তোর কাছে কি পড়ে রইলো?

..

.

বল্টুঃ কি আর থাকবে স্যার তরকারি

পড়ে রইলো 😛 😀 😀

.

#স্যার_বেহুশ 😀

বল্টু ও ডাক্তার

ডাক্তার: আপনি চা, কপি, মদ,
সিগারেট কী কী খান?
রাগী: থাক কিছু আনতে হবে না, আমি
ওসব বাসা থেকে খেয়ে এসেছি।

ডাক্তার: আমার Prescription Follow করছেন

তো?

রোগী: ওটা Follow করলে আমি মরে

যেতাম!

ডাক্তার: কেন?

রোগী: ওটা যে চার তলার ছাদ থেকে

পরে গিয়েছিল।

ডাক্তার: এক্সরে তে দেখলাম আপনার

পেটে ওনেক গুলো চামচ, কেন

বলেনতো?

রোগী: আপনি তো বলেছেন

প্রত্যেকদিন দু’চামচ করে খেতে।

বল্টুর ছেলে বাইক একসিডেন্ট করেছে তাই সে হাসপাতালে গেল ডাক্তার ডাকতে,,,, 

বল্টু: ডাক্তার সাহেব, ডাক্তার সাহেব তারাতারি আমার বাড়িতে চলুন,, আমার ছেলে বাইক একসিডেন্ট করেছে । "বিদেশী ডাক্তার বাংলা বোঝেনা" 

ডাক্তার:I don't understand,please talk me English,,, (ডাক্তারের কথা শুনে বল্টু মনে মনে ভাবলো সে তার ইংরেজী ভাষার দক্ষতা ডাক্তারকে বুঝিয়ে দিবে),,,, 

বল্টু: মাই লন্ডা কি ভন্ডা ফ্রম হিরো হুন্ডা টুটি কাটি ফর দু পাটি,,, বল্টুর ইংরেজী শুনে ডাক্তার বেহুশ..

এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার। তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল। এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায়। ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল।

ডাক্তার : স্যার, আমাদের ধারণা আপনি সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করেছেন। তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে। এবার আপনি বলুন, এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কী করবেন?

পাগল : আমি! সত্যি বলব?

ডাক্তার : বলুন।

পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব। তারপর সেটা পরে আমি রূপসী বাংলা হোটেলে যাবো ডিনার খেতে।

ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর?

পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ?

ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর?

পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো। মদ খাওয়াবো।

ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর?

পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব। নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো। স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব।

ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর?

পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে।

ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর?

পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার। এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি।

ডাক্তার : তারপর?

পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি। এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো। আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙে চুরমার করে দিব আমি!!

tag: বল্টুর জোকস | বল্টুর হাসির জোকস | হাসির জোকস | বল্টুর মজার জোকস,বলটু ও বল্টুর বউ,বল্টু ও বল্টুর শিক্ষক,বল্টু ও ডাক্তার


Tags

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)